HoloWorld AI 是一个将人工智能与 Holochain 生态系统相结合的项目,旨在创建一个去中心化的网络,以支持人工智能驱动的应用程序 (dApps)。它的好处是多方面的。
该币在其生态系统内促进交易,允许用户访问和支付人工智能服务。持有者还可以通过质押他们的代币来获得奖励,帮助网络安全。此外,社区驱动的模式赋予利益相关者治理权,影响平台的发展。通过利用分布式框架,HoloWorld AI 旨在提供一个更具可扩展性和以用户为中心的替代方案,以取代传统的集中式人工智能模型,赋予用户和开发者更大的权力。 @Holoworld AI #HoloworldAI $HOLO
সোমনিয়ার মিশন: ওয়েব৩-এর গুণ নিয়ে একটা ওপেন, ইকুইটেবল ইন্টারনেট
কল্পনা করো, তুমি একটা বিশাল ডিজিটাল জগতে ঢুকলে, যেখানে লক্ষ লক্ষ মানুষ একসাথে খেলছে, চ্যাট করছে, তাদের সৃষ্টি শেয়ার করছে—আর কোনো বড় কোম্পানি তোমার উপর নিয়ন্ত্রণ করছে না, তোমার ডেটা চুরি করছে না, বা তোমার কনটেন্ট সেন্সর করছে না। সবকিছু তোমার হাতে, তোমার অ্যাসেট সত্যিই তোমার, আর সবাই একে অপরের সাথে যুক্ত—যেন একটা অসীম ওপেন মার্কেট, যেখানে সবাই লাভবান হয়। এটা কোনো দূরের স্বপ্ন নয়, বন্ধু, এটা সোমনিয়া নেটওয়ার্কের মিশন—ওয়েব৩-এর গুণাবলী নিয়ে একটা ওপেন, ইকুইটেবল ইন্টারনেট গড়ে তোলা। গত কয়েক মাসে সোমনিয়া যেন একটা ঝড় এনে দিয়েছে ক্রিপ্টো জগতে: ১ মিলিয়নেরও বেশি ট্রানজ্যাকশন পার সেকেন্ড, সাব-সেকেন্ড ফাইনালিটি, আর সাব-সেন্ট ফি—এই সব মিলিয়ে তারা প্রমাণ করছে যে ব্লকচেইন আর কোনোদিনও ওয়েব২-এর পেছনে থাকবে না। আমি যখন প্রথম শুনলাম সোমনিয়ার এই ভিশনের কথা, মনে হলো এরা শুধু একটা চেইন বানাচ্ছে না, একটা নতুন ডিজিটাল সমাজ তৈরি করছে—যেখানে সেন্সরশিপের কোনো জায়গা নেই, ভ্যালু সবার মধ্যে শেয়ার হয়, আর ইন্টারনেট কানেকশন থাকলেই তুমি অংশগ্রহণ করতে পারবে। চলো, একসাথে ডুব দিই এই গল্পে, কারণ এটা শুধু টেকের কথা নয়, এটা তোমার আর আমার ভবিষ্যতের কথা। সোমনিয়ার মিশনটা শুরু হয়েছে একটা সহজ কিন্তু গভীর চাহিদা থেকে: আজকের ইন্টারনেটটা কেন এতটা বন্ধ, এতটা নিয়ন্ত্রিত? বড় কোম্পানিগুলো তোমার ডেটা চুরি করে, তোমার কনটেন্ট সেন্সর করে, আর ভ্যালু নিজেরাই হোর্ড করে। সোমনিয়া বলছে, "থামো, এবার সব বদলে যাবে।" তাদের লক্ষ্য হলো ওয়েব২-এর স্কেলে ওয়েব৩-এর গুণাবলী নিয়ে আসা—অর্থাৎ, মিলিয়ন মিলিয়ন কনকারেন্ট ইউজার, লক্ষ লক্ষ ট্রানজ্যাকশন পার সেকেন্ড, কিন্তু সেন্সরশিপ-রেজিস্টেন্ট সিস্টেম, যেখানে কোনো একক কাউন্টারপার্টি ভ্যালু নিয়ন্ত্রণ করবে না। কল্পনা করো, একটা সোশ্যাল অ্যাপ যেমন ফেসবুক, কিন্তু কোনো কোম্পানি তোমার পোস্ট মুছে ফেলতে পারবে না—সবকিছু অন-চেইনে, তোমার নিয়ন্ত্রণে। বা একটা গেম যেমন রবলক্স, কিন্তু তোমার অ্যাসেট সত্যিই তোমার—যেকোনো প্ল্যাটফর্মে নিয়ে যেতে পারবে, কোনো লক-ইন নেই। এটা শুনলে মনে হয় না যেন একটা বিপ্লব? সোমনিয়ার ডেভনেট থেকে মেইননেট লঞ্চ পর্যন্ত—সেপ্টেম্বর ২০২৫-এ—তারা ১.০৫ মিলিয়ন টিপিএস অর্জন করেছে, ৫০ হাজার ইউনিসোয়াপ সোয়াপ পার সেকেন্ড, আর ৩ লাখ এনএফটি মিন্ট পার সেকেন্ড। এই সংখ্যাগুলো শুধু ডেটা নয়, এটা প্রমাণ যে মিলিয়ন ইউজার একসাথে চলে আসলে সোমনিয়া হাঁপাবে না। আরও অবাক করা কথা? এই সব হচ্ছে ইভিএম-কম্প্যাটিবল—অর্থাৎ, ইথেরিয়ামের ডেভেলপাররা তাদের কোড সহজেই মাইগ্রেট করতে পারবে, কোনো নতুন শিখতে হবে না। এটা যেন ওয়েব৩-এর দুনিয়া সবার জন্য খুলে গেল। এখন চলো, একটু গভীরে যাই—সোমনিয়ার এই মিশন কীভাবে অলৌকিকত্ব ঘটাচ্ছে? তাদের চারটা মূল ইনোভেশন আছে, যা শুনলে মনে হবে এরা সায়েন্স ফিকশনের বই থেকে লাফিয়ে এসেছে, কিন্তু সবকিছু রিয়েল-ওয়ার্ল্ড টেস্টে প্রমাণিত। প্রথমটা অ্যাক্সিলারেটেড সিকোয়েন্সিয়াল এক্সিকিউশন। সাধারণ ইভিএম কোড ইন্টারপ্রেটেড—যা ধীরে ধীরে চলে। সোমনিয়া এই বাইটকোডকে কম্পাইল করে নেটিভ মেশিন কোডে রূপান্তরিত করে, যা সিঙ্গেল-কোর পারফরম্যান্সকে সুপারচার্জ করে। ফলে, হাই-লোডে কোড সবসময় প্রেডিক্টেবল স্পিডে চলে—প্যারালেল এক্সিকিউশনের মতো রেস কন্ডিশন বা স্টেট কনফ্লিক্টের ঝামেলা নেই। এটা যেন একটা স্পেসশিপের ইঞ্জিন, যা সি++ কোডের কাছাকাছি স্পিড দেয়। দ্বিতীয়টা আইসডিবি—একটা কাস্টম-বিল্ট ডেটাবেস, যা ব্লকচেইনের স্টেট স্টোর করে। রিড/রাইট টাইম ৭০-১০০ ন্যানোসেকেন্ডে স্টেবল রাখে, যাতে গ্যাস ফি এস্টিমেশন পারফেক্ট হয়। তৃতীয়টা মাল্টিস্ট্রিম কনসেনসাস—প্রুফ-অফ-স্টেক ভিত্তিক বিএফটি প্রোটোকল, যা ডেটা প্রোডাকশন আর ভ্যালিডেশনকে আলাদা করে। ভ্যালিডেটররা ইন্ডিপেন্ডেন্টলি ব্লক তৈরি করে, ফলে থ্রুপুট বাড়ে কিন্তু সিকিউরিটি অটুট থাকে। আর চতুর্থটা অ্যাডভান্সড কম্প্রেশন—হাই থ্রুপুটে ডেটা ট্রাফিক কম্প্রেস করে, যাতে নোডগুলো জ্যাম না হয়। এই চারটা মিলে সোমনিয়া যেন একটা অজেয় যোদ্ধা—যা মিলিয়ন ইউজারের চাপ সামলে নেবে, আর ওপেন ইন্টারনেটের স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দেবে। সোমনিয়ার মিশনের কোরে রয়েছে তাদের কী অবজেক্টিভস আর প্রিন্সিপলস, যা শুনলে বোঝা যায় এরা কতটা দূরদর্শী। প্রথম অবজেক্টিভ: অ্যাপস যা ওয়েব২-এর লেভেলে স্কেল করবে—মিলিয়ন কনকারেন্ট ইউজার, লক্ষ লক্ষ টিপিএস। দ্বিতীয়: ওপেন, সেন্সরশিপ-রেজিস্টেন্ট সিস্টেম, যেখানে ইন্টারনেট কানেকশন থাকলেই যে কেউ জয়েন করতে পারবে। তৃতীয়: কোনো একক কাউন্টারপার্টি ভ্যালু হোর্ড করবে না—সবাই শেয়ার করবে। চতুর্থ: কম্পোজেবল সিস্টেম, যেখানে বিল্ডাররা একে অপরের কাজের উপর তৈরি করবে। পঞ্চম: ফ্রি মুভমেন্ট অফ পিপল অ্যান্ড অ্যাসেটস—ক্রিয়েটর আর ইউজারদের ফ্রিডম অফ চয়েস। আর ফল? একটা আরও ওপেন, ইকুইটেবল ওয়ার্ল্ড। এই অবজেক্টিভসগুলো শুধু কথার কথা নয়, বাস্তবে কাজ করছে। উদাহরণ দিই: শ্যানন টেস্টনেট লঞ্চের পর, যা ১ মিলিয়ন টিপিএস, সাব-সেকেন্ড ফাইনালিটি, আর সাব-সেন্ট ফি দেখিয়েছে, সোমনিয়া ইন্ডাস্ট্রি-লিডিং প্রোভাইডারদের সাথে ইন্টিগ্রেট করেছে—আরপিসি সার্ভিস, ইনডেক্সিং, ওরাকলস, ব্রিজ, ডেভেলপার টুলিং। থার্ডওয়েবের মতো প্ল্যাটফর্ম দিয়ে ফুল স্ট্যাক ওয়েব৩ ডেভেলপমেন্ট, ডিআইএ-এর মতো ট্রাস্টলেস ওরাকলস দিয়ে প্রাইস ফিডস—এই সব মিলে ডেভেলপারদের সহজে বিল্ড করতে সাহায্য করছে। সিকোয়েন্সের মতো ওয়েব৩ গেমিং ইনফ্রাস্ট্রাকচার দিয়ে স্মার্ট ওয়ালেটস আর ইউনিটি এসডিকে—যা গেম ডেভেলপারদের অনবোর্ডিং সহজ করে। এই পার্টনারশিপগুলো শুধু টেক নয়, সোমনিয়ার মিশনকে বাস্তবে রূপ দিচ্ছে—একটা ওপেন ইকোসিস্টেম, যেখানে সবাই কোলাবোরেট করতে পারে। এবার ভাবো, সোমনিয়ার এই মিশন কীভাবে আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে বদলে দেবে। গেমিং-এর কথা বলি—ওয়েব৩ গেমগুলো তো সবসময় ল্যাগ আর হাই ফি-তে ভোগে। কিন্তু সোমনিয়ায় ফুলি অন-চেইন গেমিং: লক্ষ লক্ষ কনকারেন্ট ইউজার খেলবে, আইটেম ট্রেড করবে ৩ লাখ এনএফটি মিন্ট পার সেকেন্ডে। কল্পনা করো, একটা মেটাভার্স গেম যেমন সারভাইভফান বা ইনট্রাভার্স, যেখানে তুমি রেয়ার অ্যাসেট মিন্ট করছো, সেকেন্ডের মধ্যে তোমার ওয়ালেটে—আর সবকিছু সেন্সরশিপ-ফ্রি, তোমার অ্যাসেট যেকোনো প্ল্যাটফর্মে নিয়ে যেতে পারবে। সোশ্যাল অ্যাপস? সেন্সরশিপ-রেজিস্টেন্ট প্ল্যাটফর্ম, যেখানে পোস্ট, লাইক, চ্যাট সব অন-চেইনে—কোনো কোম্পানি তোমার ডেটা হোর্ড করবে না, ভ্যালু শেয়ার হবে সবার মধ্যে। ডিফাই-এ? ৫০ হাজার সোয়াপ পার সেকেন্ড মানে হাই-ফ্রিকোয়েন্সি ট্রেডিং স্বপ্নের মতো—কুইকসোয়াপের মতো ডেক্স লিকুইডিটি পুল ম্যানেজ করবে বিনা জ্যামে, আর কোনো একক পার্টি লাভ খেয়ে নেবে না। আর মেটাভার্স? সোমনিয়ার মাল্টিভার্স কনসেপ্ট: আলাদা অ্যাপস ইন্টারকানেক্টেড, ডিজিটাল অ্যাসেট ফ্রি মুভমেন্ট—যেন বিভিন্ন দেশের মধ্যে ফ্রি ট্রাভেল। ওমনিচেইন প্রোটোকলস দিয়ে এনএফটি কালেকশনগুলোকে ইন্টারঅ্যাক্টিং অবজেক্টসে পরিণত করা, যা বিভিন্ন অ্যাপে ব্যবহার হবে। এটা শুধু অ্যাপস নয়, একটা ইকুইটেবল ইকোনমি—যেখানে ক্রিয়েটররা ফ্রিডম পাবে, ইউজাররা অ্যাক্সেস পাবে, আর সবাই লাভবান হবে। সোমনিয়া বলছে, "ভার্চুয়াল সোসাইটির প্রমিস হলো ইউনিভার্সাল অ্যাক্সেস—ব্যারিয়ারস মুছে ফেলা, যাতে ইন্টারনেট কানেকশন থাকলেই তুমি সাকসেস করতে পারো।" সোমনিয়ার এই মিশনের পেছনে রয়েছে শক্তিশালী সমর্থন। ইমপ্রবেবল আর এমএসকোয়ার্ডের মতো জায়ান্টরা তাদের সাথে আছে, যারা ২৭০ মিলিয়ন ডলারের কম্বাইন্ড ক্যাপিটাল দিয়েছে। এই টাকা যাচ্ছে ইকোসিস্টেম গ্রোথে: হ্যাকাথন, গ্রান্টস, অ্যাক্সিলারেটর। ফেব্রুয়ারি ২০২৫-এ ইমপ্রবেবল সোমনিয়ায় সিগনিফিক্যান্ট ইনভেস্টমেন্ট করেছে, টেস্টনেট লঞ্চের পর—যা ১০ বিলিয়নেরও বেশি ট্রানজ্যাকশন প্রসেস করেছে, ১১৮ মিলিয়ন ইউনিক ওয়ালেট অনবোর্ড করেছে। ইমপ্রবেবলের সিইও হারম্যান নারুলা বলছেন, "ডিজিটাল ইকোনমির ভবিষ্যৎ এমন ইনফ্রাস্ট্রাকচারের উপর নির্ভর করে যা রিয়েল-ওয়ার্ল্ড স্কেল সামলাতে পারে। আমরা দশক ধরে কমপ্লেক্স ডিস্ট্রিবিউটেড সিস্টেমের চ্যালেঞ্জ সলভ করেছি, আর সোমনিয়া তার ফল।" সোমনিয়ার ফাউন্ডার পল থমাসও বলছেন, "সোমনিয়ার অভূতপূর্ব ক্যাপাবিলিটিজ রিয়েল-টাইম ম্যাস-কনজিউমার অ্যাপসের পথ খুলে দিচ্ছে—ফুলি অন-চেইন গেমস থেকে ইমার্সিভ ভার্চুয়াল ওয়ার্ল্ডস, সবকিছু যা আগে কল্পনাও করা যেত না।" এই সমর্থন শুধু ফান্ডিং নয়, টেকনিক্যাল সাপোর্ট—যেমন আইসিইডিবি টেকনোলজি, যা ৪০০ হাজারেরও বেশি টিপিএস সামলাতে পারে। এই ডেটাবেস অ্যাডভান্সড ডেটা কম্প্রেশন আর অপটিমাইজড রিড/রাইট স্পিড দিয়ে কাজ করে, যাতে নোডগুলোর মধ্যে ডেটা ১০-২০ গুণ বেশি মুভ করতে পারে। ফলে, ট্রানজ্যাকশন খরচ এক সেন্টের নিচে থাকে। বিনান্সের সাথে সোমনিয়ার যোগাযোগ যেন আগুনের সাথে তেল। ২ সেপ্টেম্বর ২০২৫ থেকে এসওএমআই স্পট ট্রেডিং লাইভ—ইউএসডিটি, ইউএসডিসি, বিএনবি, এফডিইউএসডি, টিআরওয়াই পেয়ারে। লিস্টিং-এর পর প্রাইস ০.৩৯ থেকে ০.৫১-এ উঠেছে, ভলিউম ১৬০ মিলিয়ন ছাড়িয়েছে। এইচওডিএলার এয়ারড্রপ: ৩ কোটি এসওএমআই (৩%) বিএনবি স্টেকারদের মধ্যে—১২-১৫ আগস্টে লক করা যারা। ২০% ইমিডিয়েট, ৮০% ৬০ দিন ভেস্টিং কোয়েস্টসে। ফিউচার্স: ২৫ আগস্ট থেকে SOMI/USDT পার্পেচুয়াল, ৫০এক্স লেভারেজ। প্রমোশন: ১৪ দিনের ২০০% এপিইআর স্টেকিং। প্রাইস এখন ০.৯১৩ ডলারের কাছে, ২৮% আপ, মার্কেট ক্যাপ ১৫০ মিলিয়নের উপরে। সার্কুলেটিং ১৬২ মিলিয়ন, টোটাল ১ বিলিয়ন—৫০% গ্যাস ফি বার্ন ডিফ্লেশনারি। তুমি যদি বিএনবি হোল্ডার হও, এয়ারড্রপ চেক করো। ট্রেডার হলে, এই মার্কেটে ডুব দাও—কারণ সোমনিয়ার মিশন তোমার পোর্টফোলিওকেও ছুটিয়ে নেবে। সোমনিয়ার ইকোসিস্টেমটা দ্রুত বাড়ছে, আর এটা তাদের মিশনের প্রমাণ। মেইননেট লঞ্চের পর মাত্র এক মাসে ৭০-এর বেশি প্রোজেক্ট অনবোর্ড হয়েছে: গেমিং-এ নকট ডেমন্স আর ডার্ক টেবিল সিজি, ডিফাই-এ কুইকসোয়াপ ডেক্স, আর এআই-মেটাভার্স প্রোজেক্টস। ডেইলি অ্যাকটিভ ইউজার ১৬ মিলিয়নের উপরে, টোটাল ট্রানজ্যাকশন ৭৯৫ মিলিয়ন ছাড়িয়েছে। ১০ মিলিয়ন ডলারের গেম অ্যাক্সিলারেটর চালু করেছে, ডোরাহ্যাকসের সাথে এআই হ্যাকাথন (২০ হাজার প্রাইজ), ইনট্রাভার্স টুর্নামেন্ট (৭.৫ হাজার ডলার)। পার্টনারশিপ: বিটগো, ডিআইএ, ভেকট্রাবেট, ওপেনসি, কুইকসোয়াপ, ওমনিহাব, .সোমি ডোমেইনস। এনএফটি মিন্টস সোল্ড আউট—ক্যাপিবারা, ভ্যারিয়েন্স। ৬০-এর বেশি প্রোজেক্ট অনবোর্ড: নকট ডেমন্স, ডার্ক টেবিল সিজি, প্রিভি, ডুন অ্যানালিটিক্স। সোমনিয়া অডিসি কোয়েস্টস চলছে, স্টেকিং স্টেকমি এক্সপ্লোরারে অ্যাকটিভ। ১০০ মিলিয়ন ট্রানজ্যাকশন মাইলস্টোন, এনবিএ-ব্যাকড ডিএপি স্ট্রেস-টেস্টিং। এই সব মিলে সোমনিয়া একটা লিভিং, ব্রিথিং ইকোসিস্টেম—যেখানে ওপেননেস আর ইকুইটি সত্যিই কাজ করছে। সোমনিয়ার কোর প্রিন্সিপলস শুনলে বোঝা যায়, এটা শুধু টেক কোম্পানি নয়, একটা মুভমেন্ট। অন-চেইন এক্সপেরিয়েন্স: ফুলি অন-চেইন রিয়েল-টাইম অ্যাপস, কোনো অফ-চেইন ক্রাচ নেই। মাল্টিভার্স ওভার মনোলিথ: একটা সিঙ্গেল প্ল্যাটফর্ম নয়, ইন্টারকানেক্টেড অ্যাপসের নেটওয়ার্ক—যেন বিভিন্ন দেশ একসাথে গ্রোথ করে। কম্পোজেবিলিটি এমপাওয়ারমেন্ট: ডেভেলপাররা একে অপরের কাজে বিল্ড করবে, কোলাবোরেশনের কালচার তৈরি হবে যাতে কালেকটিভ আউটপুট সবকিছু ছাড়িয়ে যায়। বিল্ডার এমপাওয়ারমেন্ট: সাসটেইনেবল মডেলস, ডিজিটাল অ্যাসেট রাইটস প্রটেকশন, প্ল্যাটফর্ম কনস্ট্রেইন্টস ছাড়া ইনোভেশন। অ্যাক্সেসিবিলিটি ফর অল: ইন্টারনেট কানেকশন থাকলেই যোগ দিতে পারবে—কোনো বাধা নেই, কনটেন্ট ক্রিয়েশন আর পার্টিসিপেশন সবার জন্য। এই প্রিন্সিপলসগুলো শুনলে মনে হয়, সোমনিয়া একটা ওপেন, ইকুইটেবল ইন্টারনেট তৈরি করছে—যেখানে কোনো একক কোম্পানি ভ্যালু হোর্ড করবে না, সবাই শেয়ার করবে। টোকেনমিক্সও সলিড: ২৮% কমিউনিটি ইনসেনটিভস, ২৭% ইকোসিস্টেম ডেভেলপমেন্ট—যা গ্রোথকে বুস্ট করবে। আমি যখন সোমনিয়ার এই মিশন নিয়ে ভাবি, মনে হয় এটা শুধু শুরু। অক্টোবরে সোমনিয়া স্ট্রিম লঞ্চের পর ওয়েব২ ডেভসদের ঢুকুক, গেমিং আর ডিফাই এক্সপ্যানশন হোক, ২০২৬-এ গভর্ন্যান্স ডিসেন্ট্রালাইজ হোক—সবকিছু সম্ভব। নভেম্বরে ২৪ মিলিয়ন টোকেন আনলক হবে, কিন্তু বার্ন মেকানিজম এটা সামলে নেবে। সোমনিয়া যেন বলছে, "ওয়েব৩-এর ভবিষ্যৎ এখনই এসে গেছে—আর এটা ওপেন ফর অল।" তুমার কী মনে হয়? এই ওপেন, ইকুইটেবল ইন্টারনেট কি সত্যিই গেম-চেঞ্জার? আমার তো মনে হচ্ছে, এটা একটা নতুন যুগের সূচনা। বিনান্সে এসওএমআই ট্রেডিং চলছে, এয়ারড্রপ চলছে—এখনই ঝাঁপ দেওয়ার সময়। সোমনিয়া শুধু একটা নেটওয়ার্ক নয়, এটা একটা প্রতিশ্রুতি—যে ডিজিটাল স্বাধীনতা এখনই সম্ভব। চলো, এই যাত্রায় যোগ দিই, কারণ ভবিষ্যতটা ইতিমধ্যে ছুটে চলেছে। @Somnia Official #Somnia $SOMI
The malware spreads via fake applications and steals information directly from browser wallet extensions. On macOS, it persists as a startup “helper,” ensuring constant access.