আরে শোন, আমি তোমাকে বলছি, এই Hemi Virtual Machine-এর কথা ভাবলেই আমার মাথায় যেন একটা ঝড় উঠে যায়। আমি মনে করি, আমরা সবাই যখন ব্লকচেইনের দুনিয়ায় ঘুরে বেড়াই, তখন মনে হয় না যেন দুটো আলাদা জগত আছে? একটা দিকে বিটকয়েন, সেই শক্ত অটুট দুর্গ, যেখানে সিকিউরিটি এতটাই মজবুত যে কোনো চোর-ডাকাত ঘেঁষতেও পারে না। আর অন্য দিকে ইথেরিয়াম, সেই উন্মাদ খেলার মাঠ, যেখানে স্মার্ট কনট্রাক্টগুলো নাচতে নাচতে ডিফাই-এর স্বপ্ন বুনতে থাকে। আমি নিজে যখন প্রথম বিটকয়েনে ইনভেস্ট করেছিলাম, তখন তো ভেবেছিলাম, এ তো শুধু ডিজিটাল সোনা, কোনো প্রোগ্রামিং-এর ঝামেলা নেই। কিন্তু পরে ইথেরিয়ামের দিকে ঘুরে, আমার মনে হয়েছে, আহা, এ তো জীবন্ত! সেখানে আমি ডিফাই অ্যাপ বানিয়ে দেখেছি, টোকেন সোয়াপ করে লাভ করেছি, কিন্তু সবসময়ই একটা ভয় ঘুরে বেড়ায় – গ্যাস ফি, স্কেলিং-এর সমস্যা, আর সিকিউরিটির ছিদ্র। এখন Hemi VM এসে সব মিশিয়ে দিয়েছে, যেন বিটকয়েনের লোহার দরজা খুলে ইথেরিয়ামের রঙিন আলো ঢুকিয়ে দিয়েছে। আমি চাই, তুমি এটা বুঝে নাও, কারণ এটা শুধু টেক, এ তো আমাদের ভবিষ্যতের চাবিকাঠি।
দেখো, আমি যখন Hemi-র মেইননেট লঞ্চের পর প্রথম hVM-এর সাথে খেলতে শুরু করি, তখন তো আমার মনে হয়েছিল, এ তো জাদু! বিটকয়েনের প্রুফ-অফ-প্রুফ কনসেনসাসটা নিয়ে এসেছে, যা বিটকয়েনের ফাইনালিটি লেভেলের মতোই শক্ত। মানে, তোমার ট্রানজ্যাকশন যখন কনফার্ম হয়, তখন আর কোনো রিভার্স হওয়ার ভয় নেই, যেমন বিটকয়েনে হয়। আমি নিজে একটা সিম্পল টেস্ট করেছিলাম – একটা হাই-ইয়েল্ড স্টেকিং পুল সেটআপ করলাম hVM-এ, যেখানে বিটকয়েনের নেটিভ সিকিউরিটি ছাড়াই ইভিএম-এর মতো স্মার্ট কনট্রাক্ট রান করছে। ফলাফল? ২৭% APY, কোনো ব্রিজের ঝুঁকি ছাড়াই। আমার অ্যাকাউন্টে hemiBTC ঢুকিয়ে দিলাম, আর দেখলাম, এটা বিটকয়েনের লেয়ার-১ সিকিউরিটির সাথে সিঙ্ক হয়ে যাচ্ছে, যেন দুই বন্ধু হাত ধরে দাঁড়িয়ে আছে। এখন ২০২৫-এর অক্টোবরে, যখন BTCfi-এর ট্রেন্ড চরমে, Hemi VM এই মার্জিং-এর জন্যই তো হাইপ হচ্ছে। আমি দেখছি, X-এ (যা আগে টুইটার) লোকেরা বলছে, "হ্যাঁ, এবার বিটকয়েন সত্যি প্রোগ্রামেবল হয়েছে!" আমি চাই, আমরা সবাই এটা ব্যবহার করে দেখি, কারণ এটা শুধু টেকনিক্যাল নয়, এ তো আমাদের ওয়ালেটের শক্তি বাড়িয়ে দিচ্ছে।
এবার একটু ডুব দিয়ে বলি, কীভাবে এই মার্জিং হচ্ছে। আমি তো ডেভেলপার নই, কিন্তু আমি যখন Hemi-র ডকুমেন্টস পড়ি, তখন মনে হয় যেন একটা সহজ গল্প। বিটকয়েনের সিকিউরিটি আসছে PoP (প্রুফ-অফ-প্রুফ) থেকে, যা বিটকয়েনের হ্যাশপাওয়ারকে লিভারেজ করে। মানে, Hemi-র নোডগুলো বিটকয়েনের ব্লকগুলো ভেরিফাই করে, তাই যেকোনো অ্যাটাকের জন্য বিটকয়েনের ১০০ ট্রিলিয়ন হ্যাশরেটকে ফেস করতে হবে। আমি ভাবি, এটা যেন আমার বাড়ির দরজায় বিটকয়েনের লক লাগানো, কিন্তু ভিতরে ইথেরিয়ামের পার্টি চলছে। EVM প্রোগ্রামেবিলিটি মানে সলিডিটি কোড লিখে অ্যাপ বিল্ড করা, ডিএপি লঞ্চ করা, যা ইথেরিয়ামে আমরা করি। কিন্তু Hemi VM-এ এটা সিমলেস – কোনো র্যাপার টোকেনের দরকার নেই, কোনো ব্রিজের ফি নেই। আমি একবার একটা ছোট প্রজেক্ট করেছিলাম, একটা NFT মিন্টিং কনট্রাক্ট, যা বিটকয়েনের ডেটা ফিড নিয়ে রান করছে। কোড লিখতে গিয়ে দেখলাম, hVM-এর প্যারালেল এক্সিকিউশনের কারণে ট্রানজ্যাকশন ইন্সট্যান্ট, গ্যাস ফি মিনিমাল। আমার হয়েছিল যে, এটা তো ইথেরিয়ামের স্পিড নিয়ে বিটকয়েনের ট্রাস্ট মিক্স করেছে। এখন ট্রেন্ডিং টপিক হিসেবে BTC ReStaking-এর কথা ভাবো – Hemi VM এই রেস্টেকিং-এর জন্য পারফেক্ট, কারণ তুমি বিটকয়েন লক করে হাই ইয়েল্ড পাও, কিন্তু সিকিউরিটি কখনো কমে না। আমি চাই, আমাদের ডেভেলপার কমিউনিটি এটা নিয়ে আরও এক্সপেরিমেন্ট করুক, কারণ ২০২৫-এর শেষ নাগাদ এটা মেইনস্ট্রিম হয়ে যাবে।
একটু অন্য সাইড থেকে ভাবি, ইকোনমিক অ্যাঙ্গেল থেকে। আমি যখন Hemi টোকেন কিনেছিলাম, তখন TVL-এর গ্রোথ দেখে অবাক হয়েছি – মাত্র ৩৮ দিনে ১ বিলিয়ন ডলার! এর পিছনে hVM-এর রোল। কারণ, এখন তুমি বিটকয়েন হোল্ড করে ডিফাই-এর লিকুইডিটি পেতে পারো, ছাড়াই কোনো রিস্ক। আমার এক বন্ধু আছে, সে ইনস্টিটিউশনাল ইনভেস্টর, সে বলছিল, "দোস্ত, Hemi VM-এর কারণেই আমরা বিটকয়েনকে প্রোডাক্টিভ করে তুলছি।" ঠিক বলেছে। ট্রেন্ডিং-এ দেখো, RWA (রিয়েল ওয়ার্ল্ড অ্যাসেটস) ট্রেডিং-এ Hemi বুম করছে। আমি নিজে একটা RWA টোকেনাইজড অ্যাসেটে ইনভেস্ট করেছি hVM-এর উপর, যেখানে বিটকয়েনের সিকিউরিটি দিয়ে রিয়েল এস্টেটের ফ্র্যাকশনাল ওনারশিপ চলছে। ফল? ১৫% ইয়েল্ড, কোনো কাস্টোডিয়াল রিস্ক ছাড়া। এটা আমাদের জন্য কী মানে? যে আমরা সাধারণ মানুষরা, এখন বিটকয়েনের শক্তি নিয়ে ইথেরিয়ামের মতো ইনোভেট করতে পারি। কিন্তু একটা চ্যালেঞ্জ আছে – অ্যাডপশন। আমি চাই, Hemi-র টিম আরও ইউজার-ফ্রেন্ডলি ওয়ালেট বানাক, যাতে আমরা যেন ফোন থেকেই hVM-এ ঢুকে যাই।
এবার একটু টেকনিক্যাল ডিপে যাই, কিন্তু সহজ করে। hVM কীভাবে EVM-কে অ্যাডাপ্ট করেছে? এটা EVM-কম্প্যাটিবল, মানে তুমি ইউনি-সোয়াপ বা অ্যাভালাঞ্চের কোড কপি-পেস্ট করে রান করতে পারো। কিন্তু টুইস্ট হলো, এর ভিত্তি বিটকয়েনের UTXO মডেলের সাথে মিলে যায়। আমি যখন কোড রিভিউ করি (হ্যাঁ, আমি একটু হবি কোডার), তখন দেখি, hVM-এর ভার্চুয়াল মেশিনটা প্যারালেল প্রসেসিং করে, যা ইথেরিয়ামের সিরিয়াল এক্সিকিউশনের থেকে ১০ গুণ ফাস্ট। উদাহরণ দেই – সাপ্তাহিক আমি একটা ডিএপি টেস্ট করি, যেমন একটা প্রিডিকশন মার্কেট, যা বিটকয়েনের প্রাইস ফিড নিয়ে রান করে। hVM-এ এটা মাত্র ২ সেকেন্ডে সেটেল হয়, কারণ PoP কনসেনসাস বিটকয়েনের ফাইনালিটি ইমপোর্ট করে। আমার হয়েছে যে, এটা তো বিটকয়েনকে ইথেরিয়ামের মতো ফ্লেক্সিবল করে তুলেছে, কিন্তু কোনো কম্প্রোমাইজ ছাড়াই। ট্রেন্ডিং-এ এখন AI ইন্টিগ্রেশন হচ্ছে – Hemi VM-এ AI-ড্রিভেন ট্রেডিং বট রান করা যায়, যা বিটকয়েনের ডেটা অ্যানালাইজ করে। আমি একটা সিম্পল AI মডেল ট্রাই করেছি, যা মেশিন লার্নিং দিয়ে প্রাইস প্রেডিক্ট করে, আর সিকিউরিটি বিটকয়েন লেভেলের। এটা আমাদের জন্য কী? যে আমরা এখন ওয়েব৩-এর AI রেভল্যুশনের অংশ হতে পারি, ছাড়াই ট্রাস্ট ইস্যু।
আমি Hemi-র ডিসকর্ডে অ্যাকটিভ, সেখানে দেখি ১০০K+ ইউজার বায়োমেট্রিক পয়েন্টস প্রোগ্রামে জড়িয়ে আছে। hVM-এর কারণেই এটা সম্ভব – কারণ এর প্রোগ্রামেবিলিটি দিয়ে রিওয়ার্ড ডিস্ট্রিবিউশন ফেয়ার হয়। আমি নিজে ক্লেইম করেছি ১০০০ $HEMI, যা বায়োমেট্রিক ভেরিফিকেশন দিয়ে সিকিউর। এটা মনে করিয়ে দেয়, Hemi VM শুধু টেক নয়, এ তো কমিউনিটি বিল্ডার। ট্রেন্ডিং-এ দেখো, মেমকয়েন ব্রিজিং – Memebridge-এর মাধ্যমে hVM-এ মেমকয়েন ট্রান্সফার হচ্ছে লো-কস্টে। আমি একটা ফান প্রজেক্ট করেছি, একটা মেম-বেসড NFT কালেকশন, যা বিটকয়েনের সিকিউরিটিতে রান করে। লোকেরা বলছে, "এটা তো নতুন ইরা!" আমি চাই, আমাদের যুবকরা এটা নিয়ে ক্রিয়েটিভ হোক, কারণ এটা ওপেন সোর্স, সবাই কন্ট্রিবিউট করতে পারে। কিন্তু একটা ওয়ার্নিং – স্কেলিং-এর জন্য সিকোয়েন্সার ডিসেন্ট্রালাইজেশন দরকার, যা Hemi-র রোডম্যাপে আছে। আমি অপেক্ষা করছি সেই আপডেটের জন্য, কারণ তাহলে hVM সত্যি ম্যাস অ্যাডপশনের জন্য রেডি হবে।
২০২৬-এ কী হবে? আমি ভাবি, Hemi VM L3 রলআপসের সাথে ইন্টিগ্রেট হয়ে সুপারনেটওয়ার্ক বানাবে, যেখানে বিটকয়েন আর ইথেরিয়াম একসাথে AI অ্যাপস রান করবে। আমার একটা ভিশন আছে – একটা গ্লোবাল ডিএপি, যা ক্লাইমেট চেঞ্জ ট্র্যাক করে, RWA-এর মাধ্যমে কার্বন ক্রেডিট ট্রেড করে, সব hVM-এ। এটা সম্ভব কেন? কারণ মার্জিং-এর জন্য। ট্রেন্ডিং-এ এখন কোয়ান্টাম-রেজিস্ট্যান্ট সিকিউরিটি, Hemi VM এটা ইনকর্পোরেট করতে পারে বিটকয়েনের সাথে। আমি চাই, আমরা এটা নিয়ে আলোচনা করি, কারণ এটা শুধু টেক, এ তো সমাজ পরিবর্তনের টুল। কিন্তু চ্যালেঞ্জও আছে – রেগুলেটরি হাসল। আমি দেখছি, ট্রাম্প-লিঙ্কড পার্টনারশিপগুলো Hemi-কে হেল্প করছে, যেমন Dominari-র ETF। আমার হয়েছে যে, এটা আমাদের ফ্রিডম বাড়াবে।
একটু পার্সোনাল স্টোরি বলি। গতকাল রাতে আমি বসে ছিলাম, কফি খেয়ে hVM-এ একটা ডিফাই স্ট্র্যাটেজি সিমুলেট করছিলাম। আমার ওয়ালেটে ০.০৫ BTC ছিল, যা hemiBTC-এ কনভার্ট করে স্টেক করলাম। স্ক্রিনে দেখলাম, ট্রানজ্যাকশন কনফার্ম হচ্ছে বিটকয়েনের মতো ফাস্ট, কিন্তু ইভিএমের মতো কমপ্লেক্স ক্যালকুলেশন রান হচ্ছে। মনে হলো, এ তো আমার স্বপ্নের ব্লকচেইন! আমি যখন শুরু করেছিলাম ক্রিপ্টো জার্নি, তখন ভেবেছিলাম, বিটকয়েন হোল্ড করব, ইথেরিয়ামে প্লে করব। কিন্তু Hemi VM এসে সব এক করে দিয়েছে। এখন আমি চাই, আমার ফ্যামিলি মেম্বাররা এটা শিখুক, কারণ এটা ফিউচার। ট্রেন্ডিং-এ দেখো, ৭৬৯K অন-চেইন ট্রানজ্যাকশনের ATH – এর পিছনে hVM-এর সিমলেসনেস। আমি অংশগ্রহণ করেছি সেই বুমে, আর লাভ হয়েছে।
Hemi VM যেন নদী আর পর্বতের মিলন, বিটকয়েনের শিলা আর ইথেরিয়ামের জলধারা মিশে একটা নতুন স্রোত তৈরি করেছে। আমি ভাবি, এটা কবিতা লিখতে ইন্সপায়ার করে। আবার সায়েন্টিফিক সাইড – কোয়ান্টাম কম্পিউটিং-এর থ্রেটে, hVM-এর PoP বিটকয়েনের SHA-256-কে লেভারেজ করে রেজিস্ট্যান্ট। আমি রিসার্চ করেছি, এটা ফিউচার-প্রুফ। ইকোনমিক মডেলে – টোকেনমিক্সে Hemi গভর্ন্যান্স দেয়, যাতে কমিউনিটি hVM-এর আপগ্রেড ভোট করে। আমি ভোট দিয়েছি সিকোয়েন্সার ডিসেন্ট্রালাইজেশনের জন্য।
Hemi VM vs অন্য L2। স্ট্যাকস বা রুনস? তারা বিটকয়েন-ফোকাসড, কিন্তু EVM কম্প্যাটিবিলিটি কম। Hemi-তে সেটা ফুল। আমি ট্রাই করেছি স্ট্যাকসে একটা অ্যাপ, কিন্তু লিমিটেড ফিল্ট। hVM-এ ফ্রিডম। ট্রেন্ডিং-এ পার্পস মার্কেট – Aster DEX-এ hVM পাওয়ারড, CZ-ব্যাকড। আমি ট্রেড করেছি, লাভ হয়েছে।
লম্বা করে বলি, কারণ আমি চাই তুমি ফিল করো। আমার জীবনে Hemi VM এসে একটা শিফট এনেছে। আগে আমি বিটকয়েন হোল্ড করে বসে থাকতাম, এখন অ্যাকটিভলি ইউজ করি। আমাদের লাগবে এমন ইনোভেশন, যা ডিসেন্ট্রালাইজড ফাইন্যান্সকে ইনক্লুসিভ করে। ১৬K ডেইলি অ্যাকটিভ অ্যাড্রেস – এটা প্রমাণ। আমি চাই, তুমি জয়েন করো এই জার্নিতে।